যার অন্তরে দ্বীন প্রবেশ করেছে, ঈমানের প্রকৃত স্বাদ যিনি লাভ করেছেন; তাঁর কাছে দুনিয়া তুচ্ছ। দুনিয়ার পদমর্যাদা, চাকচিক্য, শানশওকত তাঁর আখিরাতকে কখনও গ্রাস করতে পারে না।
ছবির অতি সাদাসিদে, নিরহংকার ও সুন্নতি লেবাসের মানুষটি আমেরিকার বিখ্যাত শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর, মেডিকেল স্কলার,অনেক পুরস্কার প্রাপ্ত গবেষক। জন্মসূত্রে আমেরিকান এই প্রফেসরের নাম ড. হুসেইন আবদুল সাত্তার। তিনি সরাসরি হাজার হাজার মেডিকেল ছাত্র/ছাত্রীর শিক্ষক। আবার পরোক্ষভাবে তাঁর রচিত, মেডিকেলের পাঠ্য ‘Fundamentals of Pathology’ গ্রন্থের মাধ্যমে তিনি যেন বিশ্বের অন্যান্য ডাক্তারেরও ওস্তাদ। মেডিকেল জগতে তিনি Creator of Pathoma হিসেবেও পরিচিত।
ছবির অতি সাদাসিদে, নিরহংকার ও সুন্নতি লেবাসের মানুষটি আমেরিকার বিখ্যাত শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের এসোসিয়েট প্রফেসর, মেডিকেল স্কলার,অনেক পুরস্কার প্রাপ্ত গবেষক। জন্মসূত্রে আমেরিকান এই প্রফেসরের নাম ড. হুসেইন আবদুল সাত্তার। তিনি সরাসরি হাজার হাজার মেডিকেল ছাত্র/ছাত্রীর শিক্ষক। আবার পরোক্ষভাবে তাঁর রচিত, মেডিকেলের পাঠ্য ‘Fundamentals of Pathology’ গ্রন্থের মাধ্যমে তিনি যেন বিশ্বের অন্যান্য ডাক্তারেরও ওস্তাদ। মেডিকেল জগতে তিনি Creator of Pathoma হিসেবেও পরিচিত।
আমাদের দেশে মেডিকেল, বুয়েট বা নামী কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে দাম্ভিকতার যেন সীমা থাকেনা! কারও টুপি,পাঞ্জাবী, দাড়ি থাকলে তাকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করতেও দ্বিধা করে না। অথচ এ মহান ব্যক্তির পোশাক দেখেন। টুপি-পাঞ্জাবী পরেই তিনি ইউনিভার্সিটিতে ক্লাস নেন, রোগী দেখেন। আমাদের দেশের বুয়েটসহ অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও প্রফেসর ড. হুসেইন আবদুল সাত্তারের মতো লোক জন্ম হোক।